অস্থিরতার মধ্য দিয়ে গতকাল শেষ হয়েছে এ সপ্তাহের শেয়ারবাজারের লেনদেন। দিনশেষে দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের তুলনায় ২০ পয়েন্ট কমে ৭ হাজার ৪৯৩ পয়েন্টে এসেছে। কিন্তু লেনদেন শুরুর এক ঘণ্টায় কিছুটা উত্থান-পতনের মধ্য দিয়ে আগের দিনের তুলনায় সাধারণ সূচক ৩৭ পয়েন্ট বেড়ে ৭ হাজার ৫৫০ পয়েন্টে উন্নীত হয়েছিল। এরপরই পতন ঘটতে থাকে সাধারণ সূচকের। একের পর এক কোম্পানির শেয়ারের দরপতন শুরু হয়। সোয়া একটা পর্যন্ত এ পতনের ধারা অব্যাহত থাকে এবং ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক কমে যায় ১১০ পয়েন্ট। তবে শেষদিকে বাজার ঊর্ধ্বমুখী হলেও আগেরদিনের তুলনায় ২০ পয়েন্টের পতন হয় সূচকের।
ডিএসইতে টানা তিনদিন সূচকের উত্থানের পর স্বাভাবিক দর সংশোধন হবে বলে ধারণা করেছিলেন বাজার বিশ্লেষকরা। তারা বলেন, অতিমূল্যায়িত বাজারে বড় ধরনের দর সংশোধন বরং বাজারের স্থিতিশীলতার জন্যই প্রয়োজন। কিন্তু গতকাল বাজারে যেভাবে উত্থান-পতন হয়েছে, তা অস্থির বাজারের চিত্র। গুজবনির্ভর বাজারে এ ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয় বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। অবশ্য গতকাল কমিশনের বৈঠকের খবরে বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। নেটিং সুবিধা বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে—কমিশনের বৈঠককে ঘিরে এক ধরনের গুজব ছড়িয়ে পড়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। এর ফলে বাজারে একটানা সূচকের পতন হয় বলে জানা গেছে। যদিও এর সত্যতা পাওয়া যায়নি।
গতকাল ডিএসইতে সূচক কমে যাওয়ার পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কিছুটা কমেছে। আগেরদিনের তুলনায় ৫৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা কমে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৭৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩টির। ব্যাংক, ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কোম্পানির এবং গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় সূচকের পতন ঘটে। তবে গতকাল অধিকাংশ মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের দর বেড়েছে। দরবৃদ্ধির তালিকায় ছিল ওষুধ, জ্বালানি ও সিমেন্ট খাতের কোম্পানি। অবশ্য দর কমলেও লেনদেনের বড় অংশই হয়েছে ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর।
গতকাল দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল এপেক্স স্পিনিং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, তাক্কাফুল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, এইচ আর টেক্সটাইল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ফিডেলিটি অ্যাসেট, ষষ্ঠ আইসিবি, প্রথম প্রাইম ফিন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড ও আইএফআইসি প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
অন্যদিকে দরপতনের শীর্ষে ছিল ঢাকা ফিশারিজ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইমাম বাটন, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, বিডি অটোকারস, রহিমা ফুড, ন্যাশনাল পলিমার, কেয়া কসমেটিকস্, কে অ্যান্ড কিউ ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস।
ডিএসইতে টানা তিনদিন সূচকের উত্থানের পর স্বাভাবিক দর সংশোধন হবে বলে ধারণা করেছিলেন বাজার বিশ্লেষকরা। তারা বলেন, অতিমূল্যায়িত বাজারে বড় ধরনের দর সংশোধন বরং বাজারের স্থিতিশীলতার জন্যই প্রয়োজন। কিন্তু গতকাল বাজারে যেভাবে উত্থান-পতন হয়েছে, তা অস্থির বাজারের চিত্র। গুজবনির্ভর বাজারে এ ধরনের অস্থিরতা তৈরি হয় বলে বিশ্লেষকরা মনে করেন। অবশ্য গতকাল কমিশনের বৈঠকের খবরে বাজারে অস্থিরতা সৃষ্টি হয়। নেটিং সুবিধা বন্ধ করে দেয়া হচ্ছে—কমিশনের বৈঠককে ঘিরে এক ধরনের গুজব ছড়িয়ে পড়ায় বিনিয়োগকারীদের মধ্যে আতঙ্ক দেখা দেয়। এর ফলে বাজারে একটানা সূচকের পতন হয় বলে জানা গেছে। যদিও এর সত্যতা পাওয়া যায়নি।
গতকাল ডিএসইতে সূচক কমে যাওয়ার পাশাপাশি লেনদেনের পরিমাণও কিছুটা কমেছে। আগেরদিনের তুলনায় ৫৭ কোটি ৮২ লাখ টাকা কমে গতকাল লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৯৭৫ কোটি ৮৯ লাখ টাকা। লেনদেনকৃত ২৪১টি কোম্পানির শেয়ারের মধ্যে দাম বেড়েছে ১০৭টির, কমেছে ১৩১টির এবং অপরিবর্তিত ছিল ৩টির। ব্যাংক, ব্যাংকবহির্ভূত আর্থিক প্রতিষ্ঠানের অধিকাংশ কোম্পানির এবং গ্রামীণফোনের শেয়ারের দাম কমে যাওয়ায় সূচকের পতন ঘটে। তবে গতকাল অধিকাংশ মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিটের দর বেড়েছে। দরবৃদ্ধির তালিকায় ছিল ওষুধ, জ্বালানি ও সিমেন্ট খাতের কোম্পানি। অবশ্য দর কমলেও লেনদেনের বড় অংশই হয়েছে ব্যাংকিং খাতের কোম্পানিগুলোর।
গতকাল দাম বাড়ার শীর্ষে ছিল এপেক্স স্পিনিং, সোনারগাঁও টেক্সটাইল, তাক্কাফুল ইন্স্যুরেন্স, ন্যাশনাল টি কোম্পানি, এইচ আর টেক্সটাইল, ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ, ফিডেলিটি অ্যাসেট, ষষ্ঠ আইসিবি, প্রথম প্রাইম ফিন্যান্স মিউচুয়াল ফান্ড ও আইএফআইসি প্রথম মিউচুয়াল ফান্ড।
অন্যদিকে দরপতনের শীর্ষে ছিল ঢাকা ফিশারিজ, আনোয়ার গ্যালভানাইজিং, ইমাম বাটন, মেঘনা পেট্রোলিয়াম, বিডি অটোকারস, রহিমা ফুড, ন্যাশনাল পলিমার, কেয়া কসমেটিকস্, কে অ্যান্ড কিউ ও ইন্টারন্যাশনাল লিজিং ফাইন্যান্স অ্যান্ড সার্ভিসেস।
No comments:
Post a Comment