নজিরবিহীন দরপতনের এক দিন পর আজ বৃহস্পতিবার আবার ঘুরে দাঁড়িয়েছে ঢাকার শেয়ারবাজার (ডিএসই)। তবে আজ সাধারণ সূচক ও বেশির ভাগ শেয়ারের দাম বাড়লেও কমেছে আর্থিক লেনদেন ও বাজারমূলধন।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, চাঙাভাবের মধ্য দিয়ে আজ লেনদেন শুরু হয়। বেলা একটার দিকে সাধারণ মূল্যসূচক ১৭২ দশমিক ১৪ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ৬২৩ দশমিক ৭৪ পয়েন্টে দাঁড়ায়। এর পর থেকে সূচক কিছুটা কমে যায়। বিকেল তিনটায় লেনেদেন শেষ হওয়ার আগ পর্যন্ত সাধারণ সূচক ১২৮ দশমিক ৬০ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ৫৮০ দশমিক ১৯ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
আজ ডিএসইতে মোট ২৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়। এর মধ্যে দাম বেড়েছে ২২০টির, কমেছে ২২টির।
ডিএসইতে আজ মোট লেনদেন হয়েছে এক হাজার ৬২২ কোটি টাকার কিছু বেশি, যা গতকালের চেয়ে ৩৪৭ কোটি টাকা বেশি।
আজ লেনদেনে শীর্ষে থাকা ১০টি প্রতিষ্ঠান হলো—এসপি সিরামিক, মালেক স্পিনিং, এবি ব্যাংক, ঢাকা ডাইং, তিতাস গ্যাস, উত্তরা ব্যাংক, এনবিএল, বেক্সিমকো, লঙ্কাবাংলা ফিন্যান্স ও ইউনাইটেড এয়ারওয়েজ।
Thursday, December 9, 2010
Wednesday, December 8, 2010
ডিএসইতে ব্যাপক দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, ভাঙচুর
ডিএসইতে ব্যাপক দরপতনে বিনিয়োগকারীদের বিক্ষোভ, ভাঙচুর
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ বুধবার ব্যাপক দরপতন হয়েছে। লেনদেনের প্রথম ঘণ্টা শেষে দুপুর ১২টা পাঁচ মিনিটে সাধারণ মূল্যসূচক ৪১৯ পয়েন্ট কমে যায়।
এ ঘটনায় বিনিয়োগকারীরা ১২টা ১০ মিনিটে ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ শুরু করেন। তাঁরা দুটি প্রাইভেটকার ভাঙচুর করেন এবং ডিএসইর মূল ফটকে ইটপাটকেল ছোড়েন। রাস্তায় কাগজপত্র পুড়িয়ে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এ সময় মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে বেলা দুইটার দিকে পুলিশ রাস্তা থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
সার্বিক পরিস্থিতিতে ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জহুরুল আলম বলেন, ‘আমি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন অভিযোগ শুনেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
আজ ডিএসইতে লেনদেনে প্রথম ঘণ্টায় ২১০টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। আর দাম বাড়ে মাত্র ১৩টি প্রতিষ্ঠানের এবং অপরিবর্তিত থাকে চারটি প্রতিষ্ঠানের। সাধারণ মূল্যসূচক ৪১৯ পয়েন্ট কমে আট হাজার ১৬৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
এ ঘটনায় বিনিয়োগকারীরা ১২টা ১০ মিনিটে ডিএসইর সামনের সড়ক অবরোধসহ বিক্ষোভ শুরু করেন। তাঁরা দুটি প্রাইভেটকার ভাঙচুর করেন এবং ডিএসইর মূল ফটকে ইটপাটকেল ছোড়েন। রাস্তায় কাগজপত্র পুড়িয়ে তাঁরা বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। এ সময় মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকায় সব ধরনের যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। পরে বেলা দুইটার দিকে পুলিশ রাস্তা থেকে বিক্ষোভকারীদের সরিয়ে দিলে যান চলাচল স্বাভাবিক হয়।
সার্বিক পরিস্থিতিতে ডিএসইর প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা (সিওও) ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) জহুরুল আলম বলেন, ‘আমি বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে কথা বলেছি এবং তাঁদের বিভিন্ন অভিযোগ শুনেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে বিষয়টি জানিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’
আজ ডিএসইতে লেনদেনে প্রথম ঘণ্টায় ২১০টি প্রতিষ্ঠানের দাম কমে যায়। আর দাম বাড়ে মাত্র ১৩টি প্রতিষ্ঠানের এবং অপরিবর্তিত থাকে চারটি প্রতিষ্ঠানের। সাধারণ মূল্যসূচক ৪১৯ পয়েন্ট কমে আট হাজার ১৬৬ পয়েন্টে দাঁড়ায়।
Tuesday, December 7, 2010
ডিএসইতে দরপতন অব্যাহত
দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) আজ মঙ্গলবার দরপতন অব্যাহত রয়েছে। ফলে সাধারণ সূচক, বেশির ভাগ শেয়ারের দাম, আর্থিক লেনদেন ও বাজার মূলধন কমেছে।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, চাঙাভাবের মধ্য দিয়ে আজও ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। তবে কিছুক্ষণ পর থেকে দরপতন শুরু হয়। একই সঙ্গে কমতে শুরু করে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম। সাধারণ সূচকও নিম্নগামী হতে থাকে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে। দিন শেষে সাধারণ সূচক দুই দশমিক ১১ শতাংশ বা ১৮৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট কমে আট হাজার ৫৮৫ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ ডিএসইতে মোট ২৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম কমেছে ২০৯টির বেড়েছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
আজ ডিএসইতে মোট দুই হাজার ৫০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৬৬০ কোটি টাকা কম।
ডিএসই সূত্রে জানা যায়, চাঙাভাবের মধ্য দিয়ে আজও ডিএসইতে লেনদেন শুরু হয়। তবে কিছুক্ষণ পর থেকে দরপতন শুরু হয়। একই সঙ্গে কমতে শুরু করে বেশির ভাগ শেয়ারের দাম। সাধারণ সূচকও নিম্নগামী হতে থাকে সময় গড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে। দিন শেষে সাধারণ সূচক দুই দশমিক ১১ শতাংশ বা ১৮৫ দশমিক ৫৩ পয়েন্ট কমে আট হাজার ৫৮৫ দশমিক ৮৮ পয়েন্টে দাঁড়ায়। আজ ডিএসইতে মোট ২৪২টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড লেনদেন হয়েছে। এর মধ্যে দাম কমেছে ২০৯টির বেড়েছে ২৫টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে আটটি প্রতিষ্ঠানের শেয়ারের দাম।
আজ ডিএসইতে মোট দুই হাজার ৫০ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে, যা গতকালের চেয়ে ৬৬০ কোটি টাকা কম।
Wednesday, November 10, 2010
সূচক ও লেনদেন বেড়েছে
দেশের শেয়ারবাজারে আগের দিনের ধারাবাহিকতায় গতকাল বুধবার মূল্যসূচক ও লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে। তবে লেনদেনের শুরুতে সূচক বাড়ার যে গতি ছিল দিনশেষে তা অনেকটাই কমে আসে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ঋণসুবিধা বাতিল করতে বৈঠকে বসেছে—এ ধরনের গুজবে অনেকেই শেয়ার বিক্রি করতে শুরু করেন। মূলত এ কারণেই দিনশেষে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে।
উল্লেখ, গত মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে ঋণসুবিধা বাতিলের পরামর্শ দেয়।
তবে এসইসির একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসইসির বাজার পর্যালোচনা কমিটির বৈঠকে গতকাল ওই সুপারিশের বিষয়টি নিয়েই আলোচনা হয়েছে। কিন্তু কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সাধারণ বিনিয়োগকারী, বাজার বিশেষজ্ঞ ও মার্চেন্ট ব্যাংকারদের একটা বড় অংশই সংসদীয় কমিটির সুপারিশকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করেন। তাঁরা বলেন, তিতাস, ডেসকো, পাওয়ার গ্রিডসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার কম দামে কোনো মহলকে পাইয়ে দিতেই এ ধরনের সুপারিশ করা হয়ে থাকতে পারে।
ঋণসুবিধা কমানো হলে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম নিশ্চিতভাবেই কমবে। কারণ বর্তমানে তুলনামূলক ভালো মৌলভিত্তির যে কয়টি কোম্পানি ঋণসুবিধা পায়, তার মধ্যে এসব কোম্পানি অন্যতম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর অন্যতম প্রধান কাজই শেয়ারের বিপরীতে ঋণসুবিধা দেওয়া। যদি ঋণসুবিধা একেবারে বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ব্যবসা গুটিয়ে চলে যেতে হবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল লেনদেন শুরুর প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক ১০০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে যায়। কিন্তু দিনের শেষভাগে এসইসির বৈঠকে বসার খবর ছড়িয়ে পড়লে সূচক কমতে শুরু করে। তবে শেষ পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ১৪১ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচকও আগের দিনের চেয়ে ৯০ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৯১৮ পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে।
উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৫৮১ কোটি টাকা। আর সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা।
এসআইবিলের পরিচালনা পর্ষদকে তলব: পুঁজিবাজারের আইন ভঙ্গের অভিযোগে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের (এসআইবিএল) চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কোম্পানি সচিবকে শুনানির জন্য তলব করা হয়েছে।
সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা বলছেন, বাজার নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি) ঋণসুবিধা বাতিল করতে বৈঠকে বসেছে—এ ধরনের গুজবে অনেকেই শেয়ার বিক্রি করতে শুরু করেন। মূলত এ কারণেই দিনশেষে সূচক নিম্নমুখী হতে শুরু করে।
উল্লেখ, গত মঙ্গলবার অর্থ মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় কমিটি বাজার নিয়ন্ত্রণে প্রয়োজনে ঋণসুবিধা বাতিলের পরামর্শ দেয়।
তবে এসইসির একজন কর্মকর্তা প্রথম আলোকে বলেন, এসইসির বাজার পর্যালোচনা কমিটির বৈঠকে গতকাল ওই সুপারিশের বিষয়টি নিয়েই আলোচনা হয়েছে। কিন্তু কোনো ধরনের সিদ্ধান্ত হয়নি।
সাধারণ বিনিয়োগকারী, বাজার বিশেষজ্ঞ ও মার্চেন্ট ব্যাংকারদের একটা বড় অংশই সংসদীয় কমিটির সুপারিশকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বলে মনে করেন। তাঁরা বলেন, তিতাস, ডেসকো, পাওয়ার গ্রিডসহ বিভিন্ন রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানির শেয়ার কম দামে কোনো মহলকে পাইয়ে দিতেই এ ধরনের সুপারিশ করা হয়ে থাকতে পারে।
ঋণসুবিধা কমানো হলে কোম্পানিগুলোর শেয়ারের দাম নিশ্চিতভাবেই কমবে। কারণ বর্তমানে তুলনামূলক ভালো মৌলভিত্তির যে কয়টি কোম্পানি ঋণসুবিধা পায়, তার মধ্যে এসব কোম্পানি অন্যতম।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী বলেন, মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর অন্যতম প্রধান কাজই শেয়ারের বিপরীতে ঋণসুবিধা দেওয়া। যদি ঋণসুবিধা একেবারে বন্ধ করে দেওয়া হয়, তাহলে মার্চেন্ট ব্যাংকগুলোর ব্যবসা গুটিয়ে চলে যেতে হবে।
বাজার পরিস্থিতি: ডিএসইতে গতকাল লেনদেন শুরুর প্রথম ২০ মিনিটের মধ্যে সাধারণ সূচক ১০০ পয়েন্টের বেশি বেড়ে যায়। কিন্তু দিনের শেষভাগে এসইসির বৈঠকে বসার খবর ছড়িয়ে পড়লে সূচক কমতে শুরু করে। তবে শেষ পর্যন্ত ডিএসইর সাধারণ মূল্যসূচক আগের দিনের চেয়ে ৫৮ পয়েন্ট বেড়ে আট হাজার ১৪১ পয়েন্ট অতিক্রম করেছে।
চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সাধারণ মূল্যসূচকও আগের দিনের চেয়ে ৯০ পয়েন্ট বেড়ে ২২ হাজার ৯১৮ পয়েন্ট ছাড়িয়ে গেছে।
উভয় স্টক এক্সচেঞ্জেই গতকাল লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে বেড়েছে। ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে দুই হাজার ৫৮১ কোটি টাকা। আর সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ২৪৯ কোটি টাকা।
এসআইবিলের পরিচালনা পর্ষদকে তলব: পুঁজিবাজারের আইন ভঙ্গের অভিযোগে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক লিমিটেডের (এসআইবিএল) চেয়ারম্যান, ব্যবস্থাপনা পরিচালক, পরিচালক ও কোম্পানি সচিবকে শুনানির জন্য তলব করা হয়েছে।
Wednesday, October 20, 2010
উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার অনুমোদন পেল
পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান উত্তরা ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করেছে নিয়ন্ত্রক সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশন (এসইসি)
সংস্থাটির নিয়মিত সভায় গতকাল বুধবার কোম্পানিটির এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অপর আরেকটি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের অবিতরণকৃত রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
ইসলামী ফাইন্যান্সের ব্যাপারে তিনি বলেন, সম্প্রতি এ কোম্পানিটির বেশ কিছু শেয়ারধারী কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছেন যে তাঁরা রাইট শেয়ার বিতরণসংক্রান্ত কোনো চিঠি পাননি। ফলে তাঁরা নির্ধারিত সময়ে রাইট শেয়ারের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা জমা দিতে পারেননি। এ কারণে রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়ে আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন তাঁরা। বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এসইসি এরই মধ্যে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরই অবিক্রীত শেয়ার কী করা হবে সে ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে।
উত্তরা ফাইন্যান্স বিদ্যমান শেয়ারধারীদের তিনটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাব করবে। অর্থাৎ কোনো শেয়ারধারীর কাছে রেকর্ড ডেট বা শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিনের আগ পর্যন্ত তিন হাজার শেয়ার থাকলে তিনি এক হাজারটি রাইট শেয়ার পাবেন।
কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি ৯৬ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। রাইট হিসেবে কোম্পানিটি নতুন করে আরও এক কোটি ৩২ লাখ শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে।
এর বাইরে গতকালের বৈঠকে বিভাগীয় শহরের বাইরে আর কোনো ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলা হবে না বলে ৪ অক্টোবর যে নির্দেশনা দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
এসইসি বলছে, ওই নির্দেশনার আগে যেসব ব্রোকারেজ হাউস শাখা খোলার জন্য সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জে আবেদন করেছিল, তাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে। এ জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে তাদের কাছে জমা থাকা আবেদন গতকাল বিকেল পাঁচটার মধ্যেই এসইসিতে পাঠানোর কথা বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে যেসব ব্রোকারেজের নাম পাওয়া যাবে কেবল সেসব প্রতিষ্ঠানই শাখা খোলার অনুমোদন পাবে। এরপর আর কোনো হাউসের শাখা খোলার বিষয়টি অনুমোদন করা হবে না।
তবে ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান কার্যালয় থেকে দুই কিলোমিটার ব্যাসের মধ্যে কোনো কার্যালয় থাকলে তা মূল কার্যালয়ের বর্ধিতাংশ হিসেবে বিবেচনা করা যাবে।
সংস্থাটির নিয়মিত সভায় গতকাল বুধবার কোম্পানিটির এ সংক্রান্ত প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়।
এ ছাড়া বৈঠকে অপর আরেকটি অব্যাংকিং আর্থিক প্রতিষ্ঠান ইসলামী ফাইন্যান্স অ্যান্ড ইনভেস্টমেন্ট লিমিটেডের অবিতরণকৃত রাইট শেয়ার অবলেখনকারী প্রতিষ্ঠানকে (আন্ডারটাইটার) বরাদ্দ দেওয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপের সিদ্ধান্ত হয়েছে। পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত এ নিষেধাজ্ঞা বলবৎ থাকবে।
বৈঠক শেষে এসইসির নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র আনোয়ারুল কবীর ভূঁইয়া সাংবাদিকদের এসব তথ্য জানান। তিনি বলেন, বাজারে শেয়ারের সরবরাহ বাড়ানোর ধারাবাহিক প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে উত্তরা ফাইন্যান্সের রাইট শেয়ার ছাড়ার প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়েছে।
ইসলামী ফাইন্যান্সের ব্যাপারে তিনি বলেন, সম্প্রতি এ কোম্পানিটির বেশ কিছু শেয়ারধারী কমিশনের কাছে অভিযোগ করেছেন যে তাঁরা রাইট শেয়ার বিতরণসংক্রান্ত কোনো চিঠি পাননি। ফলে তাঁরা নির্ধারিত সময়ে রাইট শেয়ারের জন্য প্রয়োজনীয় টাকা জমা দিতে পারেননি। এ কারণে রাইট শেয়ার থেকে বঞ্চিত হয়ে আর্থিক ক্ষতির শিকার হয়েছেন তাঁরা। বিনিয়োগকারীদের এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে এসইসি এরই মধ্যে দুই সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে। তদন্ত কমিটির প্রতিবেদন হাতে পাওয়ার পরই অবিক্রীত শেয়ার কী করা হবে সে ব্যাপারে পরবর্তী নির্দেশনা দেওয়া হবে।
উত্তরা ফাইন্যান্স বিদ্যমান শেয়ারধারীদের তিনটি শেয়ারের বিপরীতে একটি রাইট শেয়ারের প্রস্তাব করবে। অর্থাৎ কোনো শেয়ারধারীর কাছে রেকর্ড ডেট বা শেয়ারের মালিকানা নির্ধারণের দিনের আগ পর্যন্ত তিন হাজার শেয়ার থাকলে তিনি এক হাজারটি রাইট শেয়ার পাবেন।
কোম্পানিটির বর্তমান পরিশোধিত মূলধন ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা, যা ১০ টাকা অভিহিত মূল্যের তিন কোটি ৯৬ লাখ শেয়ারে বিভক্ত। রাইট হিসেবে কোম্পানিটি নতুন করে আরও এক কোটি ৩২ লাখ শেয়ার ছাড়বে। এর মাধ্যমে কোম্পানিটি শেয়ারপ্রতি ২০ টাকা প্রিমিয়ামসহ ৩৯ কোটি ৬০ লাখ টাকা সংগ্রহ করবে।
এর বাইরে গতকালের বৈঠকে বিভাগীয় শহরের বাইরে আর কোনো ব্রোকারেজ হাউসের শাখা খোলা হবে না বলে ৪ অক্টোবর যে নির্দেশনা দিয়েছিল, তা কিছুটা শিথিল করা হয়েছে।
এসইসি বলছে, ওই নির্দেশনার আগে যেসব ব্রোকারেজ হাউস শাখা খোলার জন্য সংশ্লিষ্ট স্টক এক্সচেঞ্জে আবেদন করেছিল, তাদের আবেদন বিবেচনা করা হবে। এ জন্য দুই স্টক এক্সচেঞ্জকে তাদের কাছে জমা থাকা আবেদন গতকাল বিকেল পাঁচটার মধ্যেই এসইসিতে পাঠানোর কথা বলা হয়। এই সময়ের মধ্যে যেসব ব্রোকারেজের নাম পাওয়া যাবে কেবল সেসব প্রতিষ্ঠানই শাখা খোলার অনুমোদন পাবে। এরপর আর কোনো হাউসের শাখা খোলার বিষয়টি অনুমোদন করা হবে না।
তবে ব্রোকারেজ হাউসের প্রধান কার্যালয় থেকে দুই কিলোমিটার ব্যাসের মধ্যে কোনো কার্যালয় থাকলে তা মূল কার্যালয়ের বর্ধিতাংশ হিসেবে বিবেচনা করা যাবে।
Lei ˆ`wbK cÖ_g Av‡jv
Tuesday, October 19, 2010
News for PREMIERBAN
Dr. Arifur Rahman, one of the Sponsors/Directors of the Bank, has reported his intention to sell 30,30,500 shares (Bonus Shares) out of his total holdings of 1,31,30,500 shares of the Bank at prevailing market price through Stock Exchange within 31st October 2010
| Expire Date: | 2010-10-20 |
News for TITASGAS
The company has informed that the Board of Directors of the company has decided/approved, in line with the gas sector re-structuring programme of Government of Bangladesh (GOB), the proposal of sale/transfer of the assets of Brahmanbaria-Ashuganj unit to Bakhrabad Gas Systems Limited at a price of Tk. 1,207.45 crore to be settled by Cash/Share/Loan/any combination or by adjustment through reduction of paid-up capital held by GOB, subject to the approval of shareholders including GOB/Petrobangla, by passing special resolution at EGM to be held on 27 November, 2010. The company has not informed the Venue, time and record date of the EGM.
| Expire Date: | 2010-10-20 |
News for NORTHRNINS
Mr. Md. Sarwar Salim, one of the Sponsors/Directors of the company, has reported his intention to sell 7,555 shares (Bonus Shares) out of his total holdings of 51,355 shares of the company at prevailing market price through Stock Exchange within 31st October 2010.
| Expire Date: | 2010-10-20 |
News for Dhaka Bank
The Bank has informed that the Board of Directors of the Bank has decided to hold 5th EGM of the Bank to transact the following businesses: (1) To amend the relevant Articles showing the effect of withdrawal of share grouping from the Articles of Association of the Bank subject to approval of the Shareholders and (2) To raise Tier II capital through issuance of fully redeemable non-convertible 7 years fixed rated subordinated bond for Tk. 200.00 crore subject to approval of the shareholders. Date of EGM: 28.11.10, Time of EGM: 11:00 a.m., Venue: Dhaka Regency Hotel & Resort, Airport Road, Nikunja-2, Dhaka. Record date for EGM: 31.10.10.
| Expire Date: | 2010-10-20 |
News for SUMITPOWER
In response to a DSE query regarding clarification of newspaper reporting relating to collecting fund from Capital Market published in "The Daily Samakal" dated 18.10.10, the company has informed that the news published in the newspaper is not based on facts
| Expire Date | 2010-10-20 |
AvBwcIi Rb¨ cwi‡kvwaZ gyjab 25 †KvwU UvKv
আইপিওর মাধ্যমে শেয়ার বিক্রির ক্ষেত্রে কোম্পানির ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন হতে হবে ২৫ কোটি টাকা। বর্তমানে শেয়ারবাজার থেকে মূলধন সংগ্রহ করতে হলে তার পরিশোধিত মূলধনের পরিমাণ হতে হয় ন্যূনতম ৪০ কোটি টাকা। গত মার্চে এসইসি এক নির্দেশনার মাধ্যমে পরিশোধিত মূলধনের এ সীমা বেঁধে দিয়েছিল। এছাড়া শেয়ার ছাড়ার ক্ষেত্রে আরও বেশকিছু শর্তও জুড়ে দেয়া হয় ওই নির্দেশনামায়। তবে এসইসির ওই সিদ্ধান্তের ফলে বাজারে শেয়ার সরবরাহে বড় ধরনের প্রতিবন্ধকতা তৈরি হয়। অবশেষে এসইসি সে সিদ্ধান্ত থেকে সরে এসে আইপিওর ক্ষেত্রে পরিশোধিত মূলধন ২৫ কোটি টাকা নির্ধারণ করতে যাচ্ছে। গতকাল কমিশনের বৈঠকে এ বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়েছে বলে জানা গেছে। সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে এ ব্যাপারে দ্রুত সিদ্ধান্ত নেবে এসইসি। আইপিওর ক্ষেত্রে পরিশোধিত মূলধন ২৫ কোটি টাকা করার পক্ষে কমিশনের পরামর্শক কমিটির বৈঠকেও সিদ্ধান্ত হয়েছিল। এ বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়েছিল গত ৯ আগস্ট। মূলত বর্তমান পুঁজিবাজারে শেয়ার সরবরাহ বাড়াতেনিয়ন্ত্রক সংস্থা এ পদক্ষেপ নিতে যাচ্ছে। এর ফলে ছোট ছোট কোম্পানিগুলোরও শেয়ারবাজারে আসার পথ উন্মুক্ত হবে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
Subscribe to:
Comments (Atom)